• রোববার ১৯ মে ২০২৪ ||

  • জ্যৈষ্ঠ ৫ ১৪৩১

  • || ১০ জ্বিলকদ ১৪৪৫

ঝালকাঠি আজকাল
ব্রেকিং:
যত ষড়যন্ত্র হোক, আ.লীগ সংবিধানের বাইরে যাবে না: ওবায়দুল কাদের শেখ হাসিনার স্বদেশ প্রত্যাবর্তন দিবস আজ প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার স্বদেশ প্রত্যাবর্তন দিবস আগামীকাল ন্যায়বিচার নিশ্চিত করতে বিচারকদের প্রতি আহ্বান রাষ্ট্রপতির আহতদের চিকিৎসায় আন্তর্জাতিক সংস্থাগুলোর ভূমিকা চান প্রধানমন্ত্রী টেকসই উন্নয়নের জন্য কার্যকর জনসংখ্যা ব্যবস্থাপনা চান প্রধানমন্ত্রী বিএনপি ক্ষমতায় এসে সব কমিউনিটি ক্লিনিক বন্ধ করে দেয় চমক রেখে বিশ্বকাপের দল ঘোষণা করল বাংলাদেশ শেখ হাসিনার তিন গুরুত্বপূর্ণ সফর: প্রস্তুতি নিচ্ছে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় বাংলাদেশ এআইকে স্বাগত জানায় তবে অপব্যবহার রোধে পদক্ষেপ নিতে হবে

অতীতের দুর্নীতির কারণে প্রচারণায় পদে পদে বিব্রত বিএনপি প্রার্থীরা

ঝালকাঠি আজকাল

প্রকাশিত: ২০ জানুয়ারি ২০২০  

 


আসন্ন ঢাকা সিটি করপোরেশন নির্বাচন উপলক্ষে ভোটারদের মাঝে জনমত গঠতে বিএনপির প্রধান অন্তরায় দুই প্রার্থীর বিরুদ্ধে দুর্নীতির অভিযোগ। জানা গেছে, ৩০ জানুয়ারিকে লক্ষ্য করে ঢাকার দুই সিটিতে ভোট চাইতে গিয়ে দুর্নীতির অভিযোগের কারণে বিব্রত হতে হচ্ছে তাবিথ আউয়াল ও ইশরাক হোসেনকে।

এদিকে সূত্র বলছে, প্রার্থীদের প্রচারণায় নেমে দুর্নীতির অভিযোগে বিব্রত ও হতাশ হয়ে দলটির সিনিয়র নেতারা আর জনসংযোগ করতে চাইছেন না। যার কারণে তাবিথ ও ইশরাকের প্রচারণায় এখন দ্বিতীয় ও তৃতীয় সারির বিএনপি নেতাদের আনাগোনা দেখা যাচ্ছে। মূলত নিজেদের সম্মান বাঁচিয়ে আগামীতে দলে নিজেদের অবস্থান ধরে রাখতে তাবিথ ও ইশরাকের জনসংযোগ এড়িয়ে যাচ্ছেন মির্জা আব্বাস, গয়েশ্বর চন্দ্র রায়, মওদুদ আহমদের মতো সিনিয়র নেতারা। ব্যবসায়িক ও ব্যক্তিগত অজুহাত দিয়ে বিএনপি মনোনীত দুই তরুণ প্রার্থীর গণসংযোগ এড়িয়ে যাচ্ছেন বলেও জানা গেছে।

এদিকে মির্জা আব্বাস ঘনিষ্ঠ একটি সূত্র বলছে, অভিজ্ঞ ও পরীক্ষিত প্রার্থীদের বাদ দিয়ে তরুণ এবং মাঠের রাজনীতিতে অনুপস্থিত প্রার্থীদের মনোনয়ন দেয়া নিয়ে বিএনপিতে এক ধরণের অস্বস্তি বিরাজ করছিল। বিশেষ করে মির্জা আব্বাস, গয়েশ্বর চন্দ্র রায় ও মওদুদ আহমদের মতো নেতারা তরুণ প্রার্থীদের সাথে মানিয়ে উঠতে না পেরে অজুহাতের ছুতোও তাদের এড়িয়ে চলছেন। এর মধ্যে আবার দুর্নীতির অভিযোগ থাকায় রাজধানী বাসীর সামনে বিব্রত হতে হচ্ছে। বিশেষ করে তাবিথ আউয়ালের প্যারাডাইস পেপারস কেলেঙ্কারি, মানি লন্ডারিং মামলা এবং ইশরাক হোসেনের বিরুদ্ধে চলমান মামলার কারণে সাধারণ ভোটারদের দৃষ্টি আকর্ষণ করতে ব্যর্থ হচ্ছেন বলেও জানা গেছে।

এদিকে বিএনপির নয়াপল্টন পার্টি অফিসের একটি সূত্র বলছে, বিএনপির সিনিয়র নেতাদের ভেতর ইগোর দ্বন্দ্ব দেখা দেয়ায় মূলত নির্বাচন পরিচালনা নিয়ে সমস্যা পড়তে হচ্ছে বিএনপির হাইকমান্ডকে। এছাড়া দলীয় প্রার্থীদের দুর্নীতি নিয়ে ভোটারদের মাঝে নেতিবাচক মনোভাব সৃষ্টি হওয়ায় তাদের সমর্থন পাওয়াটা বড় চ্যালেঞ্জিংও মনে করছেন বিএনপির সিনিয়র নেতারা। দুর্নীতির অভিযোগগুলো বিএনপির দুই প্রার্থীকে যথেষ্ট ভোগাবে বলেও শঙ্কা প্রকাশ করছেন দলের সিনিয়রসহ বিভিন্ন শ্রেণীর নেতারা।

ঝালকাঠি আজকাল