• রোববার ১৯ মে ২০২৪ ||

  • জ্যৈষ্ঠ ৪ ১৪৩১

  • || ১০ জ্বিলকদ ১৪৪৫

ঝালকাঠি আজকাল
ব্রেকিং:
যত ষড়যন্ত্র হোক, আ.লীগ সংবিধানের বাইরে যাবে না: ওবায়দুল কাদের শেখ হাসিনার স্বদেশ প্রত্যাবর্তন দিবস আজ প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার স্বদেশ প্রত্যাবর্তন দিবস আগামীকাল ন্যায়বিচার নিশ্চিত করতে বিচারকদের প্রতি আহ্বান রাষ্ট্রপতির আহতদের চিকিৎসায় আন্তর্জাতিক সংস্থাগুলোর ভূমিকা চান প্রধানমন্ত্রী টেকসই উন্নয়নের জন্য কার্যকর জনসংখ্যা ব্যবস্থাপনা চান প্রধানমন্ত্রী বিএনপি ক্ষমতায় এসে সব কমিউনিটি ক্লিনিক বন্ধ করে দেয় চমক রেখে বিশ্বকাপের দল ঘোষণা করল বাংলাদেশ শেখ হাসিনার তিন গুরুত্বপূর্ণ সফর: প্রস্তুতি নিচ্ছে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় বাংলাদেশ এআইকে স্বাগত জানায় তবে অপব্যবহার রোধে পদক্ষেপ নিতে হবে

টাইটানিকের শেষ রহস্য জানতে টেলিগ্রাফ মেশিন উদ্ধারের আবেদন আদালতে

ঝালকাঠি আজকাল

প্রকাশিত: ২৩ ফেব্রুয়ারি ২০২০  

ডুবে যাওয়া টাইটানিকের আইকনিক টেলিগ্রাফ মেশিনটি উদ্ধার করতে চায় স্যালভেজ নামের একটি প্রতিষ্ঠান। তাদের দাবি এই টেলিগ্রাফ মেশিনটি উদ্ধার করা গেলে জানা যাবে ডুবে যাওয়ার আগের মুহুর্তের সকল কথোপকথন। তাই টেলিগ্রাম মেশিনটি নষ্ট হয়ে যাবার আগেই দ্রুত তা উদ্ধারের জন্য অনুমতি চেয়েছে সংস্থাটি। কেন উদ্ধার করতে চায় তারা তার পক্ষে যুক্তিও দেখিয়েছে তারা।

বৃহস্পতিবার (২০ ফেব্রুয়ারি) ফেডারেল বিচারকের সামনে সংস্থার পক্ষের আইনজীবী আর.এম.এস টাইটানিকের সাক্ষিদের উপস্থাপন করেন। এসময় তিনি ব্যাখ্যা করেন, ডিভাইসটি নষ্ট হওয়ার আগেই কেন কোম্পানিকে দ্রুত জাহাজ কাটার অনুমতি দেওয়া উচিত।'

উডস হোল ওশানোগ্রাফিক ইনস্টিটিউশন থেকে অবসরপ্রাপ্ত ডেভিড গ্যালো যিনি ফার্মের পরামর্শদাতা হিসেবে রয়েছেন। তিনি ভার্জিনিয়ার নরফোকের ফেডারেল আদালতে বলেছেন যে, এই ডিভাইসটি উদ্ধার করা ডাকাতি নয় বরং এটি যে উদ্দেশে উদ্ধার করার অনুমতি চাওয়া হচ্ছে সেটি সফল হলে জাহাজের উত্তরাধিকারীদের সাথে যাত্রীদের সংযুক্ত করা যাবে। যেটি যাত্রীদের সম্মানীত করার একটি উপায়।

তবে বিচারপতি রেবেকা বিচ স্মিথ বলেছেন, প্রস্তাবের বিষয়ে দ্রুত সিদ্ধান্ত নিতে তার এ বিষয়ে আরো বিস্তারিত জানতে হবে। সংস্থাটি যুক্তি দিয়েছে যে, টেলিগ্রাফ মেশিনটি পুনরুদ্ধার করার জন্য সময় শেষ হয়ে যাচ্ছে।

ডিভাইসটি জাহাজের ডেকের একটি ঘরে অবস্থিত। ইতিমধ্যে গ্র্যান্ড সিঁড়ির ওপারে একটি জিমনেসিয়াম ভেঙে পড়েছে। টেলিগ্রাফ মেশিনের উপরে ছাদটি সজ্জিত করা শুরু হয়েছে।

সংস্থাটি ইতিমধ্যে জাতীয় মহাসাগর ও বায়ুমণ্ডলীয় প্রশাসনের বিরুদ্ধে প্রতিরোধের মুখোমুখি হয়েছে। টাইটানিক হয়ত একদিন ঠিকই সমুদ্রের গর্ভ থেকে নিশ্চিহ্ন হয়ে যাবে কিন্তু মানুষের মনে টাইটানিক বেঁচে থাকবে চিরদিন।

যুগ যুগ ধরে অসংখ্য বিশেষজ্ঞরা টাইটানিককে ব্যাখ্যা করার চেষ্টা করে আসছেন। কিন্তু তারা যত ব্যাখ্যাই দেয়ার চেষ্ট করুক না কেন টাইটানিক চিরকালই থাকবে রহস্যের আড়ালে ঘেরা। সব জানার পরও যেন জানার আরও বহুকিছু রয়ে যাবে।

ঝালকাঠি আজকাল