সন্দেহ যখন সুখের অন্তঃরায়
দাম্পত্য জীবন সুখময় হয়ে ওঠে স্বামী-স্ত্রীর পারস্পরিক সম্মান ও সহমর্মিতার ওপর নির্ভর করে। একে অপরের প্রতি বিশ্বাস, ভালবাসা ও সহানুভূতি যত গভীর হয়, দুজনের বন্ধনটাও যেন তত দৃঢ় হতে থাকে। আর যখনই এই সম্পর্কে বিশ্বাস ও ভালবাসার বদলে অনুপ্রবেশ করে অবিশ্বাস ও সন্দেহ, তখনই দুজনের মধ্যে বাড়তে থাকে দূরত্ব। যার ফলাফল দাম্পত্য কলহ, নির্যাতন এবং অবশেষে পারিবারিক ভাঙন। অধিকাংশ দাম্পত্য কলহের সূত্রপাত হয় স্বামী-স্ত্রীর একে অপরের প্রতি সন্দেহ থেকেই।
বর্তমান সময়ে আধুনিক প্রযুক্তির কল্যাণে জীবন গতিশীল হচ্ছে ঠিকই। কিন্তু মোবাইল, ইন্টারনেট, ফেসবুকের জন্যে বাড়ছে পরিচিত মণ্ডল। বাড়ছে অপ্রয়োজনীয় সম্পর্ক। বাড়ছে নেতিবাচক আবেগ ও অনুভূতি। যা অন্যান্য সর্ম্পকগুলোর পাশাপাশি টানাপোড়েন সৃষ্টি করছে বৈবাহিক সম্পর্কেও।
সেই আদি যুগ থেকে যে নেতিবাচক আবেগটি এককভাবে সংসারের সুখকে নিঃশেষ করার জন্যে যথেষ্ট তা হলো সন্দেহ। সন্দেহ বিভিন্ন রূপে আমাদের সম্পর্কে অনুপ্রবেশ করে। এটা কারও কারও মধ্যে থাকে স্বাভাবিক পর্যায়ের। আবার কারও মধ্যে প্রকাশ পায় অস্বাভাবিক অসুস্থতা রূপে। এক হিসেবে দেখা যায়, রাজধানীতে প্রতিদিন গড়ে ৩৯টি ডিভোর্সের ঘটনা ঘটে। দেশজুড়ে এর হার আরও বেশি।
আসুন জেনে নিই সাধারণত কী কারণে স্বামী-স্ত্রীর মধ্যে সন্দেহের উদ্রেক হয় এবং এর সহজ সমাধানের মাধ্যমে সুখের সংসার গড়ার উপায়।
পারস্পরিক সম্মান বনাম মাত্রাতিরিক্ত অধিকারবোধ
‘সে আমার সম্পত্তি নয়, সে আমার সম্পদ’- কবিগুরু রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের লেখা ‘হৈমন্তি’ গল্পের এই লাইনটি আমরা সবাই কমবেশি পড়েছি। কিন্তু আদৌ কী এর তাৎপর্য বোঝার চেষ্টা করেছি? আসলে জীবনসঙ্গীকে সম্পত্তির মতো ভোগ করে নয় বরং সম্পদ হিসেবে যখন একে অপরকে মূল্যায়ন করবে, যত্ন নিবে, তখনই এর গভীরতা বাড়বে।
একটি বিষয় মনে রাখা প্রয়োজন যে, বিয়ের পরে স্বামী-স্ত্রী দুজন একটি অভিন্ন সংসার জীবনে প্রবেশ করলেও প্রত্যেকেরই রয়েছে পৃথক ব্যক্তিসত্ত্বা, পৃথক চিন্তা ভাবনা, পৃথক চাওয়া পাওয়া। যখন এই পৃথক সত্ত্বাটির প্রতি পারস্পরিক সম্মান ও বোঝাপড়া থাকে না, থাকে না ছাড় দেয়ার মানসিকতা। তখনই শুরু হয় দ্বন্দ্ব। যে-কোনও একপক্ষের মাত্রাতিরিক্ত অধিকারবোধকে তখন মনে করা হয় সন্দেহ।
এই যেমন- স্ত্রীর ব্যাপারে স্বামীদের মাত্রাতিরিক্ত অধিকারবোধ—এটাকে কোনও কোনও স্ত্রী যেমন অপছন্দ করেন, তেমনি অনেক স্ত্রী আছে পছন্দও করেন। স্বামীর একটু মনোযোগের অভাব হলে তাদের খেদের কোনও শেষ থাকে না। আবার কোনও বিষয়ে স্বামীর অতিরিক্ত প্রশ্ন, বিধি নিষেধকে স্ত্রী প্রথমে স্বাধীনতায় হস্তক্ষেপ, পরে সন্দেহ করা হচ্ছে বলে আক্ষেপ করেন।
যদিও অনিশ্চয়তাবোধ থেকে অথবা স্বভাবসুলভ স্বামীর আচরণে এই বাড়াবাড়ি প্রকাশ পায়। তাই এমতাবস্থায় সংসারে শান্তির নিমিত্তে স্বামীর এই আচরণকেই উৎসাহিত করুন। তাহলে উনি নিশ্চিত হবেন যে, না ঠিক আছে; আমার স্ত্রী আমারই আছে। আর একবার আস্থা অর্জন করে ফেলার পর দেখবেন আর কোনও সমস্যা হচ্ছে না। সন্দেহ কেটে গিয়ে তখন তার মনে সৃষ্টি হবে সহানুভূতি।
শান্তিপূর্ণ সহাবস্থান বনাম বিপরীত লিঙ্গ
কর্মস্থলে বা শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে সুসর্ম্পক তৈরির ভিত্তিতে নারী-পুরুষ সবার সাথে সদ্ভাব বজায় রাখা বাঞ্চনীয়। কিন্তু অনেক দাম্পত্য জীবনে এটা হয়ে ওঠে অশান্তির কারণ। অনেক পুরুষ বা নারী আছেন, যাদের সন্দেহবাতিক রয়েছে। তারা স্ত্রীকে বা স্বামীকে নিজের সম্পত্তি মনে করেন এবং অন্য কারও সঙ্গে কথা বলাটাকেও সন্দেহের চোখে দেখেন। এটা এক ধরনের মানসিক রোগ। আর এরকম অসুস্থ সন্দেহের পেছনে থাকে না কোনও যৌক্তিক কারণ বা প্রমাণ।
যেমন- স্ত্রী পড়াশোনা বা চাকরি করতে গিয়ে অন্য কারও সাথে প্রেম করে কিনা, অথবা স্বামী চাকরি করতে গেলে অফিসের বস বা কলিগ কারও সাথে ভাব হয় কিনা। এ ব্যাপারে উদ্বেগ প্রকাশ পায় সন্দেহ রূপে। এজন্যে বিপরীত লিঙ্গের সহকর্মী বা সহপাঠীর সাথে মেলামেশার ক্ষেত্রে সচেতন হতে হবে আপনাকেই।
যদি এমন হয় যে, নির্দিষ্ট একজন ব্যক্তিকে নিয়ে সমস্যা এবং তার সাথে মাঝে মাঝে দেখা হয়, আর দেখা না হলেও চলে। তবে সেটাই করুন। কারণ ঘরে অশান্তি করে আপনি সুখী হবেন না। তাই সম্ভব হলে এই সম্পর্কগুলোকে পুরোপুরি এড়িয়ে চলুন। আর কখনও এমন মানুষগুলোর সাথে দেখা হয়ে গেলে জীবনসঙ্গীর সামনেই তাদের সাথে কথা বলুন, তার সঙ্গে পরিচয় করিয়ে দিন।
ভবিষ্যতের অগ্রগতি বনাম অতীতের সর্ম্পক
বিয়ের আগে স্বামী বা স্ত্রী যে কারও প্রেমের সম্পর্ক বা গোপন বিষয় থাকতেই পারে। কিন্তু বিয়ের পরে উভয় পক্ষই যদি এই বিষয় অনুসন্ধান এবং পর্যালোচনা করার চেষ্টা করেন, তবে সেটা শুধু জটিলতা সৃষ্টি করবে। কারণ বিয়ের পর যদি একজন স্বামী এবং একজন স্ত্রী পরস্পরের প্রতি বিশ্বস্ত থাকার মানসিকতা রাখতে পারেন, তাহলে বিয়ের আগে কী কী হয়েছে- এসব নিয়ে কারও-ই মাথা ঘামানো উচিত না। এমনকি এগুলো পরস্পরকে বলারও কিছু নাই। কারণ অতীতে ফিরে যাওয়া যায় না। যেতে হয় ভবিষ্যতে। অতীত নিয়ে অগ্রসর হওয়া যায় না, এগুতে হয় ভবিষ্যতের লক্ষ্যে।
যাইহোক, এরপরও যদি আপনি কিছু জেনে থাকেন বা শুনে থাকেন বা সন্দেহ তৈরি হয়ে থাকে, তবে এটা নিয়ে অগ্রসর হওয়া মানে নিজের হাতে নিজের সুখী হওয়ার সুযোগকে সীমিত করে ফেলা। তাই এক্ষেত্রে ক্ষমা করে দেয়াটাই আপনার জন্যে ভালো হবে। কারণ আপনি যদি মানুষকে ক্ষমা করেন স্রষ্টাও আপনাকে ক্ষমা করবেন।
ইতিবাচকতা বনাম নেতিবাচক চিন্তা
স্বামী-স্ত্রীর মধ্যে শুধু ভালবাসা থাকলেই যে সংসারের বন্ধন দৃঢ় হবে, সেটা কিন্তু নয়। অনেক সময় পরিবেশ পরিস্থিতির কারণে যে কোনও একজনের মনে অপরজনকে নিয়ে জন্ম নিতে পারে ভয়, ঈর্ষা অথবা হীনম্মন্যতা। এহেন নেতিবাচক আত্মধারণা পরবর্তীতে সন্দেহ রূপে প্রকাশ পায়, যা মানসিক যন্ত্রণা দেয় দুজনকেই।
যেমন- অনেক সময় স্বামী-স্ত্রীর যে-কোনও একজনই হয়তো ভেবে থাকেন যে, আমি দেখতে অতটা সুন্দরী বা স্মার্ট নই, আমার শিক্ষাগত যোগ্যতা খুব বেশি নয়, আমার জীবনসঙ্গী হয়তো আমাকে নিয়ে সন্তুষ্ট নন, সে যদি আমাকে ছেড়ে চলে যায়, কেন সে অমুকের সাথে এভাবে কথা বলল প্রভৃতি।
এক্ষেত্রে নেতিবাচক আবেগে মন তিক্ত হওয়ার আগে সুযোগ বুঝে সরাসরি কথা বলুন। যদি তার কোনও অক্ষমতা থাকে, সেটা সহানুভূতির সাথে বিবেচনা করুন। সঙ্গিনীর ভালো দিকগুলো তুলে ধরুন। এতে তিনি ভুল সংশোধনে উদ্বুদ্ধ হতে পারেন।
আসলে, অপরপক্ষকে নিয়ে কিছু চিন্তা করার আগে নিজের অবস্থান নিয়ে ভাবুন। নেতিবাচক আবেগে মন তিক্ত হওয়ার আগে সুযোগ বুঝে সরাসরি কথা বলুন। যদি তার কোনও অক্ষমতা থাকে সেটা সহানুভূতির সাথে বিবেচনা করুন। সঙ্গিনীর ভালো দিকগুলো তুলে ধরুন। এতে তিনি ভুল সংশোধনে উদ্বুদ্ধ হতে পারেন। একে অপরের কাজের যথাযথ মূল্যায়ন করতে শিখুন। কারণ পারিবারিক সমৃদ্ধির জন্যে সামনে এগুতে হবে, আপনার জীবনসঙ্গীকে সাথে নিয়েই।
আর আপনার স্বামী বা স্ত্রী যদি আপনাকে নিয়ে কোনও নেতিবাচক আবেগে আক্রান্ত হয়েও থাকেন। তবে আপনি তার সাথে সম্পূর্ণ ইতিবাচক ব্যবহার করুন, প্রোঅ্যাকটিভ থাকুন। আপনার সঙ্গী যে আপনাকে কতটা ভালবাসেন, এটা সবসময় আকার ইঙ্গিতে তাকে বোঝাতে চেষ্টা করুন। যেমন- আপনিও তাকে বোঝাবেন যে, তুমি আমাকে কত ভালবাসো। আমি কত সুখে আছি। কত ভালো আছি। এবং সবাই বলে তুমি আমাকে কত ভালবাসো। অর্থাৎ যতটা পজেটিভভাবে তাকে পজেটিভ মানুষ বলা যায়, সেভাবে তাকে বলার চেষ্টা করুন।
সরাসরি কথা বনাম তৃতীয় পক্ষ
দাম্পত্য জীবনে অশান্তি সৃষ্টির একটি অন্যতম কারণ হচ্ছে- এই সম্পর্কে তৃতীয় পক্ষের কোনও কথায় প্রভাবিত হওয়া। অথবা স্বামী-স্ত্রীর ভুল বুঝাবুঝি তৈরি হলে তৃতীয় পক্ষকে (আত্মীয়, বন্ধু, প্রতিবেশী) জড়ানো। এই বিষয়টিও সুখের সংসারে সন্দেহ হয়ে ঘর বাধে এবং ধীরে ধীরে ভয়াল ব্যধির মতো নিঃশেষ করে দিতে চায় মধুর স্মৃতিগুলোকেও।
তাই সম্পর্কের জটিলতায় সবসময় সরাসরি কথা বলুন। কাউকে মাধ্যম হিসেবে ব্যবহার করবেন না। কারণ, সর্ম্পক যত সরাসরি হবে, ভুল বুঝাবুঝি ততোই কম হবে।
সন্দেহ থেকে আত্মোপলব্ধি
সন্দেহ একটি মনের রোগ। তাই এই রোগ ভালো হয়ে যায় ঔষধ ছাড়াই। স্বামী-স্ত্রী যে কারও এটা হতে পারে যে, তিনি তার এই প্রিয় মানুষটিকে অহেতুক সন্দেহ করেন। এটা যে সঠিক হচ্ছে না, সেটা বুঝতেও পারেন। কিন্তু কোনোক্রমেই সন্দেহের জাল থেকে বের হতে পারেন না। পরবর্তীতে এই নিয়ে তার মনে একটা কষ্ট এবং এ থেকে অনুশোচনা সৃষ্টি হয়।
আসলে নিজের স্বামী বা স্ত্রীকে যদি সবচেয়ে ভালো মানুষ হিসেবে ভাবতে না পারেন, আপনি কখনও সুখী হতে পারবেন না। তাই সব নারীই ভালো কিন্তু আমার স্ত্রীর জুড়ি নেই- সব পুরুষেরই এমনটা ভাবা উচিত। একইভাবে প্রত্যেকটা স্ত্রীর এমনটা ভাবা উচিত যে- আমার স্বামী হচ্ছেন পৃথিবীতে সবচেয়ে ভালো।
দাম্পত্য জীবনে আমাদের একান্ত আপন সর্ম্পকগুলোতে যোজন যোজন দূরত্ব সৃষ্টি করবে, এহেন কোনও নেতিবাচক আবেগ কারও কাম্য নয়। তাই আসুন, আমাদের এই সর্ম্পকগুলো যেন নিজ নিজ সৌর্ন্দযে অটুট থাকে, সেজন্যে সচেতন হই। আমাদের মানবিক আবেগকে জাগ্রত করে গড়ে তুলি শান্তি সুখের নীড়।
ঝালকাঠি আজকাল- পিসিওএস থেকে মুক্তি পেতে নারীরা যা করবেন
- পাকা বেদানা খুঁজে কিনবেন যে কৌশলে
- ইফতারে রাখুন স্বাস্থ্যকর চিকেন স্যান্ডউইচ
- মানসিক স্বাস্থ্যের খেয়াল রাখছে এআই!
- শাহজালালের থার্ড টার্মিনাল পুরোপুরি চালুর অপেক্ষা
- স্থলভাগে গ্যাস উত্তোলন কার্যক্রম, যুক্ত হচ্ছে তিন বিদেশী কোম্পানি
- পাল্টে যাচ্ছে রাজধানীর প্রাথমিক বিদ্যালয়ের চেহারা
- এপ্রিলে বাংলাদেশে আসছেন কাতারের আমির
- শিল্পে দ্রুত ইভিসি মিটার দেবে তিতাস
- শ্রমিকদের বেতন-বোনাস দেয়ার নির্দেশ
- অর্থনীতিতে গতি ফেরাতে যত পরিকল্পনা
- বাজার নিয়ন্ত্রণে আরও ক্ষমতা পাচ্ছে সরকার
- ফার্স্টলুকে পূর্বাভাস, গ্যাংস্টার রূপে আসছেন শাকিব খান
- থামছে না অপহরণ, মুক্তিপণ দিয়ে ঘরে ফিরলেন আরও ১০ জন
- দুস্থ নারীদের সরকারি চাল পাচার, ২ ব্যবসায়ী গ্রেফতার
- স্থানীয় সরকার মন্ত্রীর সঙ্গে দক্ষিণ কোরিয়ার রাষ্ট্রদূতের বৈঠক
- দ্রুত ফুরিয়ে যাচ্ছে জিম্মি বাংলাদেশি জাহাজের খাবার
- সেন্টমার্টিন-শাহপরীর দ্বীপে ভেসে আসছে বিকট শব্দ, সীমান্তে আতঙ্ক
- লিচু বাগানে মিললো ১৮ কেজি গাঁজা
- বিচারপতি ইনায়েতুর রহিমের মায়ের মৃত্যুতে প্রধানমন্ত্রীর শোক
- মঠবাড়িয়ায় ৮‘শ ৯৬ টি সুবিধাভোগী পরিবারের মাঝে টিসিবি পণ্য বিক্রয়
- মাদারীপুরে সাজ্জাপ্রাপ্ত দুই আসামিসহ গ্রেপ্তার ৩
- বরিশালে রমজান উপলক্ষ্যে সুলভ মূল্যে ভ্রাম্যমান ডিম বিক্রয়
- বরিশালে বিপুল পরিমান কারেন্ট জাল ও মাছ সহ আটক ৮০
- উজিরপুরে এক কেজি গাঁজাসহ মাদক সম্রাট গ্রেফতার
- কথা না শোনায় স্বামীকে নিয়ে পরকীয়া প্রেমিককে হত্যা করেন রুনা
- বাংলা নববর্ষ উদযাপনে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের ১৩ নির্দেশনা
- প্রধানমন্ত্রীর গাড়ীবহরে হামলা মামলার সাজাপ্রাপ্ত আসামি গ্রেফতার
- কুড়িগ্রাম যাচ্ছেন ভুটানের রাজা
- কুড়িগ্রাম হবে আন্তর্জাতিক যোগাযোগের গেটওয়ে
- কান্না থামাতে মুখ চেপে ধরলে মারা যায় শিশু নুসরাত
- জাতিসংঘ বাংলাদেশে জলবায়ু কর্মকান্ডে অর্থায়নের প্রতিশ্রুতি দিয়েছে
- রমজান উপলক্ষে ঝালকাঠিতে চলছে সুস্বাদু মোটা মুড়ি ভাজার উৎসব
- আল্লাহর কাছে মর্যাদা ও সওয়াবে নারী-পুরুষের সাম্য
- প্রধানমন্ত্রী যুবসমাজকে গড়ে তুলতে কর্মমুখী পদক্ষেপ গ্রহণ করেছেন
- ঝালকাঠিতে নানা আয়োজনে ঐতিহাসিক ৭ মার্চ দিবস পালিত
- আসছে ১৫০০ টন ভারতীয় পিঁয়াজ
- সিভিল সার্জন কার্যালয়ে চাকরি
- একজন মুসলিম যেভাবে রমজানের প্রস্তুতি নিবেন
- ঝালকাঠিতে নানা আয়োজনে বঙ্গবন্ধুর জন্মবার্ষিকী পালিত
- রমজানে দ্রব্যমূল্য নিয়ন্ত্রণসহ প্রধানমন্ত্রীর ১৫ নির্দেশনা
- নলছিটিতে হত্যা মামলায় ইউপি সদস্যসহ গ্রেফতার-২
- রোজার আগে যেসব প্রস্তুতি নেবেন
- যেকোনো গণিতের সমাধান করে দেবে অ্যাপ
- ঈদ সামনে রেখে চাঙ্গা অর্থনীতি
- চট্টগ্রামের সুগার মিলের আগুনে এক লাখ টন চিনি পুড়ে ছাই
- ঝালকাঠিতে মহিলা কলেজের ৬তলা নতুন ভবনের উদ্বোধন
- এ বছর ফিতরার হার নির্ধারণ
- ঝালকাঠিতে মহান স্বাধীনতা ও জাতীয় দিবস পালিত
- নির্ধারিত দামের চেয়েও কমে ভোজ্যতেল ছাড়ল এস আলম গ্রুপ