সজীব ওয়াজেদ জয় এবং ডিজিটাল বাংলাদেশের স্বপ্নযাত্রা
২০০৮-এ প্রকাশিত আওয়ামী লীগের নির্বাচনী ইশতেহারের তথ্যপ্রযুক্তি অংশে আরও অনেক কিছুর সঙ্গে ছিল একটি বাক্য, ‘২০২১ সালের মধ্যে ডিজিটাল বাংলাদেশ।’ এই একটি বাক্যই বাংলাদেশকে বদলে দেওয়ার জন্য যথেষ্ট ছিল বলে মনে করেন দেশের আইটি খাত সংশ্লিষ্টরা।
তাদের মতে, ওই বাক্যের মধ্যেই নির্ধারিত হয়ে যায় ভবিষ্যৎ বাংলাদেশের রূপকল্প, যা বাস্তবায়নে সামনে থেকে নেতৃত্ব দিয়ে যাচ্ছেন মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সুযোগ্য পুত্র ও তার তথ্যপ্রযুক্তি বিষয়ক উপদেষ্টা সজীব ওয়াজেদ জয়।
এ প্রসঙ্গে তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলক বলেন, দ্রুত ডিজিটাল প্রযুক্তির প্রসারে এগিয়ে থাকা দেশের তালিকায় উঠে এসেছে বাংলাদেশের নাম। সরকারের ডিজিটাল বাংলাদেশ কর্মসূচির আওতায় গত ১১ বছরে গড়ে ওঠা তথ্য-প্রযুক্তি অবকাঠামোই বর্তমানে মহামারিকাল সামাল দিতে বড় হাতিয়ার হিসেবে ব্যবহৃত হচ্ছে। জরুরি সেবাসহ অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ড চালু রাখা সম্ভব হচ্ছে ডিজিটাল প্রযুক্তির কল্যাণে। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার দূরদর্শী রূপকল্প বাস্তবায়নে আইসিটি উপদেষ্টা হিসেবে পাশে পেয়েছেন সুযোগ্য সন্তান সজীব ওয়াজেদ জয়কে। বাংলাদেশকে উন্নত বিশ্বের কাতারে নিয়ে যেতে ফাইভ-জি চালুর প্রস্তুতিসহ ডিজিটাল অবকাঠামো ব্যাপকভাবে সম্প্রসারণে নেতৃত্ব দিচ্ছেন তিনি।
জয়ের নিজ উদ্যোগে প্রথমবারের মতো বিজনেস প্রসেস আউটসোর্সিং (বিপিও) সামিটের আয়োজন করা হয়। প্রথম সফল আয়োজনের পর দশ মাসের মাথায় অনুষ্ঠিত হয় দ্বিতীয় বিপিও সামিট। একজন দূরদৃষ্টিসম্পন্ন প্রযুক্তি বিশেষজ্ঞ বলেই তিনি বিপিওতে বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ দেখেছেন বলে মনে করেন ওয়াকিবহাল মহল।
আয়োজকরা জানান, প্রথমবারের অয়োজনের পরে দেশে বিপিও খাতের আয় বেড়েছে। তারা উল্লেখ করেন, প্রথম বিপিও সামিটের আগে এ খাত থেকে বাংলাদেশের আয় ছিল ১৩০ মিলিয়ন ডলার। মাত্র দশ মাসের মাথায় সেই আয় বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১৮০ মিলিয়ন ডলারে। তাঁরা এর পুরো কৃতিত্ব জয়কেই দিয়েছেন।
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বাধীন বর্তমান সরকার বাংলাদেশকে ডিজিটাইজেশনের পথে অনেক দূর এগিয়ে নিয়েছেন। দেশে অনেক কাজই এখন প্রথাগত কাগুজে পদ্ধতিতে হয় না। সচিবালয় থেকে ইউনিয়ন পরিষদ, এমনকি প্রত্যন্তগ্রামাঞ্চলের একটি স্কুলেও পৌঁছে গেছে ডিজিটাল বাংলাদেশের ছোঁয়া।
সংশ্লিষ্ট খাত সম্পৃক্তরা বলেন, গত মেয়াদে সরকার ডিজিটাল বাংলাদেশের প্রাথমিক (তাত্ত্বিক) কাজ সম্পন্ন করে। চলতি মেয়াদে পুরোপুরি ব্যবহারিক কাজ শুরু করেছে। তাদের আশা সজীব ওয়াজেদ জয় নেতৃত্বে থাকলে চলতি ২০২১ সালের মধ্যেই ডিজিটাল বাংলাদেশের স্বপ্ন পুরোপুরি বাস্তবায়িত হবে।
তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি (আইসিটি) বিভাগের প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলক বলেন, সজীব ওয়াজেদ জয় নিজের হাতে দেশের আইসিটি খাতকে এগিয়ে নিয়ে যাচ্ছেন। তার গতিশীল নেতৃত্ব, গাইডলাইন ও প্রত্যক্ষ তত্ত্বাবধান ছাড়া এতটা এগিয়ে যাওয়া সম্ভব হতো না। তথ্যপ্রযুক্তিতে যখন যা করা দরকার, ঠিক ওই সময়ে তিনি সেই কাজে হাত দিয়েছেন।
পলক বলেন, দেশে একটি নয়,প্রায় ১২টি হাইটেক পার্ক হচ্ছে। হাইটেক পার্কগুলোতে কী থাকবে, কী হবে, কারা আসবে, সেসব নির্দেশনা তিনি দিচ্ছেন। দ্রুতগতিতে হাইটেক পার্কগুলোর কাজ এগিয়ে চলেছে। তিনি আইটি পলিসি তৈরির উদ্যোগ নিয়েছেন। তার একান্ত উদ্যোগে এবং মতামতের ভিত্তিতে ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন প্রণয়নের কাজ চলছে। কারওয়ান বাজারের জনতা টাওয়ারকে সফটওয়্যার টেকনোলজি পার্ক করা হয়েছে। সেখানে আইটি ইনকিউবেটর নির্মিত হচ্ছে নবীন উদ্যোক্তাদের জন্য।
আইসিটি প্রতিমন্ত্রী জানান, এছাড়া দেশে বেশ কয়েকটি তথ্যপ্রযুক্তি বিষয়ক আন্তর্জাতিক মেলা, প্রদর্শনী (ই-এশিয়াসহ) হয়েছে। তাতে সজীব ওয়াজেদ জয়ের প্রত্যক্ষ ভূমিকা ছিল। ওইসব মেলা ও প্রদর্শনীতে বিশ্বখ্যাত তথ্যপ্রযুক্তিবিদরা অংশ নেন।
ডাক, টেলিযোগাযোগ মন্ত্রী সভাপতি মোস্তাফা জব্বার বলেন, ‘তথ্যপ্রযুক্তির নানা বিষয় জয় আগ্রহ নিয়ে শিখেছেন। ফলে বিষয়টির প্রতি তার বিশেষ আবেগ থাকবে, এটাই স্বাভাবিক।’
মোস্তাফা জব্বার বলেন, ১৯৯৬ সালে আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় এসে কম্পিউটারের ওপর থেকে শুল্ক তুলে নিতে চেয়েছিল। আমরা তখন যেন বিষয়টি যাতে চূড়ান্ত হয়, সেজন্য কাজ করছিলাম। ওই সময় সরকার তা তুলে নিয়েছিল।
তিনি আরও উল্লেখ করেন, জয়ের বাসাতেই তথ্যপ্রযুক্তি চর্চার একটি সংস্কৃতি ছিল। তার মা প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনা তথ্যপ্রযুক্তির ব্যাপারে আগ্রহী ছিলেন। ওই সময় তিনি কম্পিউটার জানতেন। ১৯৯৬-এর নির্বাচনের আগে কম্পিউটারে প্রধানমন্ত্রী নিজে টাইপ করে প্রেস রিলিজ লিখতেন। এ রকম একটি বাসা তথ্যপ্রযুক্তির প্রতি কাউকে আগ্রহী করে তুলবে, এটাই স্বাভাবিক।
জয় ছোটবেলা থেকেই এসব পেয়েছেন এবং পরবর্তী সময়ে চর্চারও সুযোগ পেয়েছেন বলে তিনি এর ভবিষ্যতও দেখতে পেয়েছেন। আর আমাদের তথ্যপ্রযুক্তি সে পথেই হাঁটছে। এখন তিনি মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর তথ্যপ্রযুক্তি উপদেষ্টা হিসেবে কাজ করছেন। আমি মনে করি, ডিজিটাল বাংলাদেশ ঘোষণার পরে একটি পূর্ণাঙ্গ রোডম্যাপ তৈরি করা ছিল বড় চ্যালেঞ্জ। সেক্ষেত্রে তাঁর অনেক বড় ভূমিকা আছে।
মোস্তাফা জব্বার আরো বলেন, সজীব ওয়াজেদ জয় কর্মজীবনেও তথ্যপ্রযুক্তিকে বিশেষ গুরুত্বের সঙ্গে নিয়েছেন। ফলে এই খাতের সংকট, চ্যালেঞ্জও নিয়ে সহজেই সবার আগে উপলব্ধি করেন। একটি ডিজিটাল বাংলাদেশের রোডম্যাপ বা মহাপরিকল্পনা আমরা প্রত্যাশা করতেই পারি। তিনি এবার দেশীয় সফটওয়্যার নিয়ে একথা বলেছেন যে, আমাদের দেশের কাজ আমাদের প্রতিষ্ঠানই করবে। আমি এজন্য তাকে ধন্যবাদ জানাই। কারণ আমরা এটাই চাই।
দেশের গ্রাহককে সুরক্ষা দিতে প্রথমবারের মতো বায়োমেট্রিক (আঙুলের ছাপ দিয়ে) পদ্ধতিতে মোবাইলফোনের সিম নিবন্ধন চালুর উদ্যোগও ছিল সজীব ওয়াজেদ জয়ের। তিনি ব্রডব্যান্ডের (উচ্চগতি)মাত্রা সেকেন্ড প্রতি ৫ মেগাবাইট নির্ধারণ করেছেন। এর আগেও তিনি ১ মেগাবাইট করেছিলেন। মেধাবী গরিব শিক্ষার্থীদের হাতে বিনামূল্যে ল্যাপটপ তুলে দেওয়ার কার্যক্রমও তিনিই শুরু করেছেন।
এছাড়া সরকারি কর্মকর্তাদের কাজে গতি আনতে তিনি সবাইকে ট্যাব দেওয়ার পরিকল্পনা নিয়েছেন। এরই মধ্যে ট্যাব বিতরণ শুরুও হয়েছে। জয় দেশের তরুণ প্রজন্মকে নিয়ে আলোকিত স্বপ্ন দেখেন।
তিনি তরুণদের উদ্দেশ্যে বলেছেন, এ দেশের তথ্যপ্রযুক্তিকে তোমরাই এগিয়ে নিয়ে যাবে।
তিনি তরুণদের দক্ষ হয়ে ওঠার জন্য তথ্যপ্রযুক্তির বিভিন্ন প্রশিক্ষণের ব্যবস্থাও করেছেন।
২৭ জুলাই জাতির পিতা বঙ্গবন্ধুর সুযোগ্য দৌহিত্র, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার কৃতী পুত্র, বাংলাদেশের আগামীর নেতৃত্বের আশা-ভরসাস্থল সজীব ওয়াজেদ জয়ের শুভ জন্মদিন।
১৯৭১-এ মুক্তিযুদ্ধ চলাকালে তার জন্মের কিছুদিন আগেই তার নাম ‘জয়’ রাখা হবে বলে স্থির করা হয়েছিল। আমাদের জাতীয় জীবনের বৃহত্তম জয়টি সত্যিই অর্জিত হয়েছিল তার জন্মের পর মাত্র চার মাসের মধ্যেই। জয় আমাদের স্বাধীনতা ও সৌভাগ্যের বার্তাবহ। তার হাত ধরেই আমরা এগিয়ে যাব বৃহত্তর জয়ের দিকে।
একজন মহান যুগন্ধর নেতার, একজন প্রতিভাধর পিতার আর এক স্বপ্নদ্রষ্টা মায়ের সমুজ্জ্বল উত্তরাধিকারের ধারা বহন করছেন সজীব ওয়াজেদ জয়। তার পিতা এম. এ. ওয়াজেদ মিয়া ধীমান পরমাণু বিজ্ঞানী, আর মা বাংলাদেশের বর্তমান প্রধানমন্ত্রী এবং দেশীয়, আঞ্চলিক ও বৈশ্বিকভাবে বিশ্বমানের রাষ্ট্রনেতা হিসেবে সুবিদিত। ধীশক্তি ও নেতৃত্ব জয়ের রক্তধারায় স্বতঃপ্রবাহিত। তিনি প্রযুক্তির বরপুত্র, ডিজিটাল বাংলাদেশের স্বপ্নদ্রষ্টা, রূপকার। তার মাতামহ সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ বাঙালি জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান স্বাধীন বাংলাদেশের স্রষ্টা, তার মা শেখ হাসিনা এ দেশের উন্নয়নের কাণ্ডারি, আর জয় হতে চলেছেন ‘ডিজিটাল বাংলাদেশ’-এর রূপকার, যা গুরুত্বের দিক থেকে গত দশক থেকেই সবার উপরে অবস্থান করছে।
জয় বলেছেন, চতুর্থ শিল্প বিপ্লবের পথে বাংলাদেশ আগামীর নেতা হতে চলেছে। আমাদের সক্ষমতা আছে। আমরা প্রমাণ করেছি, আমরা তা করতে পারি। পরবর্তী প্রজন্মের জন্য কোন্প্রযুক্তি আসছে, সেটা তো না জানলে চলছে না। কিন্তু আমি প্রতিজ্ঞা করছি, তার কিছু একটা বাংলাদেশ থেকেই আসবে।
তার এই প্রত্যাশার সঙ্গে সম্পূর্ণ একমত পোষণ করে আমরাও শুভেচ্ছা জানাতে চাই। জয়ের সারথ্যে ডিজিটাল বাংলাদেশের স্বপ্নযাত্রা অব্যাহত গতিতে ছুটে চলুক।
লেখকঃ অধ্যাপক ড. মো: শাহিনুর রহমান, সাবেক উপ-উপাচার্য, ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়, কুষ্টিয়া
ঝালকাঠি আজকাল- গরমে অতিরিক্ত ঘাম হওয়া কি বিপদের লক্ষণ?
- গরমে সতেজ থাকার কৌশল
- কাঁচা আমের আচার তৈরির সহজ রেসিপি
- ২০২৫ সালে এসএসসি পরীক্ষা হবে ৫ ঘণ্টার
- দুই ভাইকে পিটিয়ে হত্যার ঘটনায় গ্রেপ্তার ১২
- কক্সবাজারে স্পেশাল ট্রেনের ইঞ্জিন লাইনচ্যুত
- ঝালকাঠির দুইটি উপজেলার নির্বাচনে মনোনয়পত্র যাচাই বাছাই
- শিবচরে বালু উত্তোলন করার অপরাধে ড্রেজার, বাল্কহেডসহ ১১জন আটক
- ২০২৫ সালের মধ্যে শিশু শ্রম শূন্যের কোটায় আনা হবে
- বরিশালের দুই উপজেলার ২১ প্রার্থীর মাঝে প্রতীক বরাদ্দ
- বরিশালে ২টি নৌযান সহ ৩৯ জেলে আটক
- গৌরনদীতে ভ্রাম্যমাণ আদালতের ৬ হাজার ৮শত টাকা জরিমানা
- আজ দেখা যাবে পিংক মুন, ঢাকায় শক্তিশালী টেলিস্কোপ স্থাপন
- কতজন রোহিঙ্গাকে ভোটার করা হয়েছে, তালিকা চাইলেন হাইকোর্ট
- থাইল্যান্ডের উদ্দেশে ঢাকা ছাড়লেন প্রধানমন্ত্রী
- আগামী দিনে হজ ব্যবস্থাপনা আরও স্মার্ট হবে: ধর্মমন্ত্রী
- ঝিনাইদহ-১ আসনের উপনির্বাচন ৫ জুন
- অভিযোগ পেলে পিডিদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা, প্রয়োজনে পরিবর্তন
- শ্রম আইন নিয়ে যুক্তরাষ্ট্র টালবাহানা করছে: শ্রম প্রতিমন্ত্রী
- কারা সনদ নিয়েছেন, কারা টাকা নিয়েছেন খুঁজে বের করবো: ডিবিপ্রধান
- জরিপ সম্পর্কে জমির মালিকদের জানাতে ব্যবস্থা নেওয়ার নির্দেশ
- রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিনের দায়িত্ব গ্রহণের এক বছর পূর্তি আজ
- চঞ্চলকে নিয়েই শাকিবের ‘তুফান’
- অফশোর ব্যাংকিংয়ে সুদের ওপর কর প্রত্যাহার
- আবহাওয়া ঠান্ডা রাখতে রাস্তায় নিয়মিত পানি ছিটানোর পরামর্শ
- পাট পণ্যের উন্নয়নে সমন্বিত পথনকশা প্রণয়ন করা হবে: নানক
- আন্তর্জাতিক শিশু পর্নোগ্রাফি চক্রের দুজন আটক
- র্যাবের মুখপাত্রের দায়িত্ব নিলেন কমান্ডার আরাফাত
- থর মরুভূমির প্রভাব দেশে, বৃষ্টির বাতাস সরে গেছে চীনে
- ক্যাম্পে রোহিঙ্গা যুবককে কুপিয়ে হত্যা
- হিট স্ট্রোক এড়াতে কীভাবে সতর্ক থাকবেন?
- প্রথম ধাপ: উপজেলা ভোটের মনোনয়ন দাখিলের শেষ সময় আজ
- ঝালকাঠিতে জমে উঠেছে ঈদ মার্কেট
- অনলাইনে ছবি শেয়ার করাও বিপজ্জনক হতে পারে
- গরমে গাড়ির টায়ারের জন্য কোন বাতাস উপকারী?
- কমবয়সীদেরও কেন হয় হার্নিয়া, এর চিকিৎসা কী?
- ঝালকাঠিতে নার্সদের ব্যাজ ও শিরাবরণ অনুষ্ঠিত
- হার্টে হলদেটে ছোপ কেন হয়, কীসের লক্ষণ?
- ঝালকাঠির সুগন্ধা নদীতে ঐতিহ্যবাহী নৌকাবাইচ অনুষ্ঠিত
- গরমে বাড়ে যেসব চর্মরোগ
- বদহজম-পেটে যন্ত্রণা অগ্ন্যাশয়ের ক্যানসারের লক্ষণ নয় তো?
- প্রিজন সেলে হত্যার ঘটনায় মামলা, তদন্ত কমিটি গঠন
- ঝালকাঠিতে মহান স্বাধীনতা ও জাতীয় দিবস পালিত
- শবে কদরের নামাজের নিয়ত ও পড়ার নিয়ম
- সদকাতুল ফিতর বিষয়ক গুরুত্বপূর্ণ কয়েকটি বিধান
- পিসিওএস থেকে মুক্তি পেতে নারীরা যা করবেন
- বিয়ে করলেন জোড়া লাগা ২ বোন, স্বামী একজনই
- বরিশালে ২৫ মার্চ গণহত্যা দিবস ২০২৪ উপলক্ষ্যে অলোচনা সভা
- কোন রোগের জন্য কোন ডাক্তার দেখাবেন
- বাতাসের চাপ থেকে বিদ্যুৎ: বিশ্বমঞ্চে বাংলাদেশি স্টার্টআপ